Nov 4, 2015

ব্লগে seo/সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন সহজতম ৫ টি ধাপ…





আসসালামুয়ালাইকুম… হাজির হলাম আবার। ভালো আছেন আশা করি। ব্লগার-ওয়েব মাস্টাররা তাদের ওয়েব পেজে ভিসিটর বাড়ানোর জন্য, এক-এক জন এক-এক পন্থা অবলম্বন করে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করে থাকে। সাধারণত ২ পন্থাতে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা যায়।
white hat seo.
black seo.
আসলে seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটি বিশাল ব্যাপার, যে এক দিনে সব বলে শেষ করা যাবে না। অভিজ্ঞ ব্লগার-ওয়েব মাস্টাররা তাদের ওয়েব পেজে ভিসিটর বাড়ানোর জন্য তাদের নিজস্ব পন্থাও অবলম্বন করতে দেখা যায়। আমি আজ বলব seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর সহজতম ও কার্যকরী ৫ টি ধাপে। আশা করি আপনারা পোস্টটি পরে উপকৃত হবেন।

seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন – ধাপ ১

সঠিক কী-ওয়ার্ড নির্বাচনঃ 
আপনি খুব সুন্দর করে একটি পোস্ট লিখলেই হবে না। ভালো ভিসিটর পেতে হলে ও সঠিক ভাবে seo করতে হলে পূর্ব শর্ত হল আপনি জ জিনিসটা লিখছেন, তার সঠিক কী-ওয়ার্ড নির্বাচন করে, কী-ওয়ার্ড ভিত্তিক পোস্ট লিখা।প্রশ্ন হল কী-ওয়ার্ড কিভাবে নির্বাচন করবেন?? হম… সহজ বাংলাতে বলতে গেলে বলতে হয়, আমরা কোন কিছু পেতে গুগলে যা লিখে সার্চ করি, ওটাই কী-ওয়ার্ড। এখন পাঠক আপনার লিখা সার্চ ইন্জিন হতে খুজে বের করতে যে সব ওয়ার্ড ব্যাবহার করতে পারে, তাদেরকে আপনার পোস্টের কী-ওয়ার্ড বলে। মনে করেন আপনি ফলের জুস নিয়ে পোস্ট লিখবেন। পাঠক আপনার পোস্ট গুগল হতে বের করার জন্য যে সব ওয়ার্ড বেবহার করতে পারে , সেগুলো হল “ফলের জুস, জুস তৈরি etc… etc…”
আর আজ কাল তো এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা আপনাকে কী-ওয়ার্ড নির্বাচনে সহায়তা করবে।

seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন – ধাপ ২

শিরোনামে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহারঃ
মনে করি আমরা কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করে পেয়ে গেছি। এখন আমরা ঐ কী-ওয়ার্ডটি পোস্টের টাইটেলে যোগ করবো। মনে রাখবেন সার্চ ইন্জিন রাঙ্কে এগিয়ে থাকতে এই ধাপটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারনটা নিজেরাই উওল্পধি করতে পারবেন। দেখুন, আপনি যখন কোন কিছু লিখে সার্চ দিয়ে থাকেন, তখন যে রেসাল্ট পেয়ে থাকেন তাতে দেখবেন, তার টাইটেলে ঐ কী-ওয়ার্ডটি খুজে পাবেন। বুঝতেই পারছেন, seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন রাঙ্ক ভালো করতে গেলে শিরোনামে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহার করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন – ধাপ ৩

উপশিরোনামে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহারঃ
ব্লগস্পটে কোন পোস্ট লিখার জন্য শিরোনাম, উপশিরোনাম গুলো ঠিক মত সাজিয়ে লিখতে হয় , এবং সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন রাঙ্ক বাড়ানোর জন্য কী-ওয়ার্ডেরটি উপশিরোনামে বেবহার করতে হবে। এতে লাভ হবে ২ টা। আপনার লিখা টি দেখতে সুন্দর লাগবে এবং, কী-ওয়ার্ডেরের প্রয়গ অনেক বেশি হাইলাইট হবে, একই সাথে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন রাঙ্ক বেড়ে যাবে। এই ধাপটি পার করতে ভুলে গেলে চলবে না কিন্তু। সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন অথবা seo করার জন্য প্রতিটি ধাপই গুরুত্বপূর্ণ।

seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন – ধাপ ৪

পোস্টে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহারঃ
সার্চ ইন্জিনের তালিকাতে শুরুতে আশার জন্য পোস্টে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহার কতটা যে গুরুত্বপূর্ণ ওটা আপনারা নিজেরাই জানেন। আমাকে নতুন করে কিছু বলতে হবে না বলে আশা করি। তাও ছোটো করে বলতেসি শক্তি-শালী seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা পোস্ট লিখতে করতে হলে পোস্টে কী-ওয়ার্ডের ঘনত্ব বাড়াতে হবে। কারন যত বেশি পোস্টে কী-ওয়ার্ডের ব্যাবহার থাকবে, তত বেশি ভালো সার্চ রেসাল্ট পাবেন। একটি ভালো মানের seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন মেনে চলা পোস্টের ১.৫%-৪.৫% যায়গাতে কী-ওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে।

seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন – ধাপ ৫

৩০০ শব্দের অধিক বড় পোস্ট লিখাঃ
আপনি যদি এখন ছোটো কোন পোস্ট লিখেন, তাহলে ঐ পোস্টে কী-ওয়ার্ডের ঘনত্ব বেশি হলেও, আর বড় পোস্টের তুলনায় আপনার পোস্ট পিছিয়ে যাবে। seo/ সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে এগিয়ে থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই বড় এবং অনেক কী-ওয়ার্ড সমৃদ্ধ পোস্ট লিখতে হবে। তাহলে অনেক ভিসিটর পাওার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আর এর জন্য আদর্শ হল ৩০০ শব্দের অধিক বড় পোস্ট। খেয়াল করবেন পোস্ট যেন ছোটো হয়ে না যায়।সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন বেপারটি অনেকটা ক্রিয়েটিভ একটা ব্যাপার। আপনার চিন্তা ধারা যদি আমার থেকে উন্নত হয়, তাহলে আপনি অবশ্যই seo অথবা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশনে আমার চেয়ে এগিয়ে যাবেন।
এই রকম পোস্ট সবার আগে প্রকাশিত হয় tune of age . blogspot . com এ……
Previous Post
Next Post

0 comments: